এক্সারসাইজ একটি গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস। এক্সারসাইজ করার অনেকগুলো উপকারিতা রয়েছে। নিম্নলিখিত কিছু মুখ্য উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:
1. শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নতি: এক্সারসাইজ করা শারীরিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করে। নিয়মিত এক্সারসাইজ করলে হৃদয়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে, ওজন কমায়, স্বাস্থ্যকর হাড়-মাংসপেশীর নিরাময় হয়, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং মজার ভাবে নিয়ন্ত্রণ থাকে।
2. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: এক্সারসাইজ মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করে এবং মানসিক সমৃদ্ধি ও স্থায়িত্ব উপহার দেয়। এক্সারসাইজ করলে স্বাস্থ্যকর হরমোন সিরোটোনিন এবং এন্ডোরফিন উৎপন্ন হয়, যা মানসিক স্থায়িত্ব ও মনোবল উন্নত করে। স্ট্রেস ও ডিপ্রেশনের সমস্যা কমায়, নিদ্রার মাত্রা ও গুনগত মানসিক শক্তি উন্নত হয়।
3. ওজন কমানো: এক্সারসাইজ করার মাধ্যমে ক্যালোরি পোষক সমূহ দ্বারা ব্যয় করা হয় এবং ওজন কমানো সহজ হয়। এক্সারসাইজ করলে আপনি বাড়িতে রাখা সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন এবং পর্যাপ্ত ওজনের সাথে সুস্থ থাকতে পারেন।
4. মানসিক তন্দ্রাবিশ্রান্তি: এক্সারসাইজ একটি মানসিক তন্দ্রাবিশ্রান্তির সুস্থ উপায়। শারীরিক ক্রিয়াকলাপ সম্পন্ন করার মাধ্যমে মনের জটিলতা ও চিন্তামুগ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যদি আপনি এক্সারসাইজ করেন, তাহলে মনের তন্দ্রা কমে যাবে এবং আপনি সম্পূর্ণরূপে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন।
5. স্বাস্থ্যকর হাড়-মাংসপেশী: এক্সারসাইজ করার ফলে শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় এবং হাড়-মাংসপেশী শক্তি ও টোন বজায় রাখতে পারে। বিশেষতঃ সাধারণ সংগঠনগুলি যেমন হৃদয়, কান্ধ, পেট, পিঠ, কালোটি, হাঁটু, পা ইত্যাদি এক্সারসাইজ করার মাধ্যমে উন্নত হয়।
মনে রাখবেন, ব্যক্তি সমস্যার উপর ভিত্তি করে সঠিক এক্সারসাইজ পরিকল্পনা করতে পারেন। সেসব উপকারিতাগুলো উপভোগ করতে নিয়মিতভাবে এক্সারসাইজ করা উচিত। আপনি যদি যেকোনো ধরনের শারীরিক অসুবিধা বা সমস্যার সঙ্গে পরিচিত হন, তবে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং এক্সারসাইজ করার আগে যোগাযোগে থাকুন।

0 Comments